মুক্তিযুদ্ধ

শুভ জন্ম‌দিন নেতা

শরিফুল হাসান বঙ্গবন্ধু ছিলেন এই বাংলার রাজনীতির জাদুকর। তিনি ছিলেন নেতা। আর তাজউদ্দীন আহমদ ছি‌লেন প্রধান বাস্তবায়নকারী, রাজনীতির দার্শনিক। ঘরে বাইরে শত প্রতিকূলতার পরেও ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাত থেকে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত যে অসাধারণ নেতৃত্ব দিয়েছেন সেটা তাজউদ্দীন আহমদ ছাড়া আর কারো পক্ষে সম্ভব ছিল বলে মনে করি না। ‌তিনি ব‌লে‌ছি‌লেন দেশ …

আসাদের শার্ট উড়ছে নীলিমায়

শরিফুল হাসান জেনে বুঝে প্রতিবাদে নাম লেখানো এক তরুণের নাম আসাদ। তারিখটা ১৯৬৯ সা‌লের ২০ জানুয়ারি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৬ দফা দাবীর স্বপক্ষে এবং আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় অন্যান্য আসামীদের মুক্তির দাবিতে উত্তাল ঢাকা‌। গোটা পূর্ব পাকিস্তানের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ধর্মঘট ছিল সেদিন। সেই ধর্মঘট যেন পা‌লিত না হয় সেজন্য পাকিস্তান সরকার ১৪৪ ধারা জা‌রি …

শুধু মুখে নয়, বুকেও থাকুক বঙ্গবন্ধু

শরিফুল হাসান যদি রাত পোহালে শোনা যেত বঙ্গবন্ধু মরে নাই। যদি রাজপথে আবার মিছিল হতো বঙ্গবন্ধুর মুক্তি চাই! তবে বিশ্ব পেত এক মহান নেতা, আমরা পেতাম ফিরে জাতির পিতা। গানের কথাগু‌লো শুনলেই চোখ ভিজে আসে। বঙ্গবন্ধুর মতো নেতা শুধু বাংলায় কেন এই গোটা পৃথিবীতে খুব বেশি নেই যিনি একটা জাতিকে স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখিয়েই ক্ষান্ত থাকেননি …

শেখ জামাল: সাহসী এক কিশোর মুক্তিযোদ্ধা

শরিফুল হাসান পাকিস্তানি সেনাবা‌হিনীর ব‌ন্দিদশা থেকে পালিয়ে যোগ দিয়েছিলেন বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে। অস্ত্র হাতে সরাসরি যুদ্ধ করেছিলেন। দারুণ একজন ক্রিকেটার ছিলেন তি‌নি। ছিলেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট। সেনা কর্মকর্তা কিংবা একটি দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের সন্তান হয়েও খুব সাধারণ জীবনযাপন করতেন। কিন্তু আফসোস মাত্র ২১ বছর বয়সে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে স্বপরিবারে তাকেও হত্যা করা হয়। বল‌ছি শেখ জামালের কথা। …

বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান: এ দেশের এক সাহসী সন্তান

20/8/20 আকাশটা সেদিন ঝকঝকে ছিল। সালটা ১৯৭১। ত্রিশ বছরের টগবগে এক যুবকের বুকের মধ্যে দামামা বাজছে স্বাধীনতার। ঠিক করলেন পাকিস্তান থেকে বিমান ছিনতাই করে সেই বিমান নিয়ে যোগ দেবেন মুক্তিযুদ্ধে। সেই গল্প শোনার আগে চলুন ফিরে যাই পুরান ঢাকায়। ১৯৪১ সালের ২৯ অক্টোবর। পুরান ঢাকার ১০৯ আগা সাদেক রোডের মোবারক লজে একটু অন্যরকম ব্যস্ততা। মৌলভী …